June 28, 2024, 12:16 am

সংবাদ শিরোনাম
রংপুর বিভাগের সমবায় কর্মকর্তা ও সমবায়ী কর্তাদের নৈরাজ্যে কোটি কোটি টাকা লোপাট-দিশেহারা সাধারণ সমবায়ী গোয়াইনঘাটে হাফেজ্জী হুজুর রহঃ সেবা ফাউন্ডেশনের ঢেউটিন বিতরণ কুড়িগ্রামের ভুরুমারীতে ভিনদেশী রঙের দুই সন্তানকে নিয়ে দুঃশ্চিন্তায় বাবা মা নরসিংদীর চাঞ্চল্যকর কান্তা হত্যার পলাতক যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামী মামুনকে গ্রেফতার করলো রৌমারী থানা পুলিশ পটুয়াখালীতে ১ হাজার ২’শত কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে ৬ হাজার নারিকেল চারা বিতরন সান্তাহার পৌরসভার ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরের বাজেট ঘোষণা সান্তাহার পৌরসভার ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরের বাজেট ঘোষণা পার্বতীপুরে ৩দিন ব্যাপি কৃষি মেলার শুভ উদ্বোধন ও বিনামূল্যে কৃষকদের মাঝে বীজ ও সার বিতরণ পার্বতীপুরে পাট উৎপাদনকারী কৃষকদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ সম্পন্ন উখিয়ায় প্রাইভেটকারসহ ২৫ হাজার ৮’শ ইয়াবা নিয়ে চালক আটক

কুড়িগ্রামে ভাঙা সেতুতে বাঁশের সাঁকো জোড়া দিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ পারাপার

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ 
কুড়িগ্রামের চিলমারীর পাত্রখাতা ব্যাপারীপাড়া এলাকায় নির্মিত সেতুটি নির্মাণের ২ মাসের মধ্যেই বন্যায় ভেঙে যায়। এরপর দীঘ ৫ বছর পেরিয়ে গেলেও মেরামতের উদ্যোগ নেয়নি কৃতর্পক্ষ। ভেঙে পড়া সেতুতেই একটি বাঁশের সাঁকো তৈরি করে চলাচল করছে এলাকাবাসী। তবে এই ঝুঁকিপূর্ণ সাঁকো দিয়ে পারাপার হতে প্রায়ই দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন তারা।
ভাঙা সেতুটি দিয়ে পাত্রখাতা, ব্যাপারীপাড়া, মাদারীপাড়া, ডাংগারচরসহ সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বেশ কয়েকটি গ্রামের মানুষের চলাচলে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। অতি দ্রুত সেতুটি সংস্কার করে পথচলা সুগম করার জন্য স্থানীয় জনপ্রতিনিধি এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন এই সড়কে চলাচলকারী ও স্থানীয়রা।
পথচারীরা জানান, এই সড়কে চলাচলকারী অনেকেই আজ পঙ্গু। সেতু পেরিয়ে যাওয়ার আগেই প্রতিনিয়ত ধ্বসে নিচে পড়ছে সাধারণ মানুষ।
জানাগেছে, উপজেলার রমনা ইউনিয়নের পাত্রখাতা শিমুলতলী এলাকায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের কালভার্ট নির্মাণ প্রকল্পের অধীনে ২০১৬-১৭ অর্থ বছরে ৩০ লাখ ৯০ হাজার টাকা ব্যয়ে সেতুটি নির্মাণ করা হয়। নিমার্ণের ২ মাস না পেরুতেই বন্যায় সেতুটি ক্ষতিগ্রস্থ হয়।
পাত্রখাতা শিমুলতলী এলাকার শাহজামাল মিয়া (৭০),  নাজমুল হোসেন (৩৫) বলেন, শুকনো মৌসুমে ভাঙা সেতুতে বাঁশের সাঁকো জোড়া দিয়ে চলাচল করা গেলেও চলতি বন্যায় এ পথের চলাচলকারী ও স্থানীয়রা চরম দূভোর্গে পড়েছেন।
একই এলাকার মোছাঃ সাইদা বেগম বলেন, এখানে সেতু নিমার্ণের কোনো প্রয়োজনই ছিলনা। এই সেতু এখন আমাদের গলার কাঁটা হয়ে দাড়িয়েছে।
চিলমারী প্রেসক্লাবের সাবেক সহ সভাপতি মমিনুল ইসলাম বলেন, সে সময় স্থানীয় উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস কতর্ৃক নিমার্ণাধীন সেতুগুলো দায়সারা ভাবে তৈরি করা হয়েছে। এমনকি সঠিক পরিকল্পনাও ছিলনা সেতু নিমার্ণে। এর ফলে নিমার্ণের পর অনেক সেতুই কোনো কাজে আসছে না।
এ প্রসঙ্গে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (অতি:দা:) মো. সিরাজুদৌলা বলেন, ক্ষতিগ্রস্থ সেতু এলাকা পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর